AllyLook AllyLook
    #laptopservice #computeraccessories #laptopaccessories #desktopaccessories #datarecoveryservices
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Night mode
  • © 2021 AllyLook
    About • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund

    Select Language

  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla
Community
Events Blog Market Forum
Explore
Explore Popular Posts Games Movies Jobs Offers Fundings
© 2021 AllyLook
  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla
About • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund
  • Create album
  • Create new article
  • Create new event
  • Create new funding request
  • Create New Group
  • Create New Page
md sarif
User Image
Drag to reposition cover
md sarif

md sarif

@sarif14
  • Timeline
  • Groups
  • Likes
  • Following 0
  • Followers 3
  • Photos
  • Videos
Simpe
0 Following
3 Followers
307 posts
https://www.web3dschool.com/
Male
14-07-93
Working at youtube
Studied at podurbari high school
Living in Bangladesh
Located in mymensingh
image
image
image
image
image
image
More info
Professional Skills: Freelancer
Interested in: Men and women
Religious views: islam
Political views: not interest
Relationship: Single
md sarif
md sarif
9 months ago ·Translate

এসল্ট রাইফেল ও সাবমেশিনগান দুটো ভিন্ন ধরনের অস্ত্র।সাইজ, ওজন, এমুনিয়েশন, ফায়াররেট ও রেঞ্জের পার্থক্য রয়েছে বিধায় দুই ধরনের অস্ত্র যার যার ফিল্ডে সেরা, একটার সাথে আরেকটার তুলনা করাটা বোকামি।

পোস্টের শুরুতেই আপনাদের দু ধরনের অস্ত্রের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যা অনেকের কাছেই নতুন।
আপনি যদি সাবমেশিনগানের মত সাইজ ও ওজন চান, একই সঙ্গে ফায়াররেট, এমুনিয়েশন এসল্ট রাইফেলের চান তবে কিছু বিশেষায়িত শর্ট ব্যারেল রাইফেল (SBR) রয়েছে।এগুলোর ওজন, সাইজ সাবমেশিনগানের মত কিন্তু বৈশিষ্ট্য প্রায় এসল্ট রাইফেলের মত।
(SBR হতে হলে নূন্যতম ব্যারেল ১৬ ইঞ্চি ও টোটাল সাইজ ২৬ ইঞ্চি হতে হবে )

২য় ধরনের অস্ত্রটি হচ্ছে Integrally
suppressed weapon (ISW)। মাজল ফ্ল্যাশ ও শব্দকে আড়াল করতে অস্ত্রের মাথায় আলাদা সাপ্রেসর লাগানো হয় যাকে আমরা সাইলেন্সার নামেও চিনি।কিন্তু ISW তে জন্মগত সাইলেন্সার বিদ্যমান! অর্থাৎ এর ব্যারেলের সাথেই সাইলেন্সার বিদ্যমান, আলাদা করে না লাগালেও চলবে।ফলে যেকোনো অবস্থায় এটি শব্দ খুব কম করে গুলি ছুড়তে পারে।তবে বাড়তি সাপ্রেসর লাগালে সেটি আরো সাইলেন্সড হবে।এটার কারণে রেঞ্জ সামান্য কমে যায়।তবে মনে রাখবেন যে এধরনের সাবমেশিনগান বা SBR গুলো কম রেঞ্জের অপারেশনে (যেমন ক্লোজ কোয়ার্টার কমব্যাট) ব্যবহার করা হয়।বাঙালি রেঞ্জ কম দেখলেই মনে করে অস্ত্র 'খেলা পারেনা' 🙈

AAC Honey Badger হচ্ছে তেমনি একটি অস্ত্র যার মধ্যে আপনি উপরে বর্ণিত দুই ধরনের সুবিধাই পাবেন।U.S. Special Operations Command (SOCOM) তাদের স্পেশাল ফোর্সদের এমন একটি অস্ত্র চাচ্ছিলো যার ধ্বংসক্ষমতা এম-৪ বা এম-১৬ এসল্ট রাইফেলের মত আর সাইজ, ওজন, বহনযোগ্যতা বিখ্যাত সাবমেশিনগান এমপি-৫ এর মত।আরো ভালোভাবে বললে এমপি-৫ এর Integrally suppressed ভার্শন MP-5SD এর মত।

তাই মার্কিন অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রেমিঙটনের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান Advanced Armament Corporation (AAC) বিখ্যাত মার্কিন অস্ত্র AR-15 এর উপর ভিত্তি করে AAC Honey Badger নামের শর্ট ব্যারেল ইন্ট্রিগ্র্যালি সাপ্রেসড রাইফেলটি নির্মাণ করে।এটি নামকরণ করা হয় 'হানি ব্যাজার' নামে বেজির মত দেখতে একপ্রকার চারপেয়ে স্তন্যপায়ী প্রাণীর নামানুসারে যা গিনেজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন প্রাণী
(world's most fearless animal) হিসেবে স্বীকৃত।#ইউটিউবে হানি ব্যাজারের ইঁদুর, বেজি, গোখরা সাপ,আস্ত মহিষ, হরিণ এমনকি সিংহকে ও এট্যাক করার ভিডিও পাবেন।মোটকথা এই প্রাণীটি কাউকে এট্যাক করার ক্ষেত্রে দ্বিতীয়বার ভাবেনা।এজন্য এই ভয়ংকর প্রাণীটির নামে অস্ত্রটির নামকরণ করা হয়।

এটি এমনিতেই সাইলেন্সড, তার উপর এটি ১৪.২৬ গ্রাম ওজনের সাবসনিক .300 Blackout (৭.৬২x৩৫এমএম) নামের স্পেশাল এমুনিয়েশন ফায়ার করে।এছাড়া আলাদা সাপ্রেসর ও লাগিয়ে আরো নিঃশব্দে শত্রুকে পুত করে দেয়া যাবে 😎

খালি অবস্থায় ২.৯৬ কেজি ওজনের এই রাইফেলটি বাড়তি সাপ্রেসর ছাড়া এটি মাত্র ২ফিট লম্বা, সাপ্রেসর লাগালে ২.৪১ ফিট।এতে মাত্র ৬ ইঞ্চি সাপ্রেসড ব্যারেল ব্যবহার করা হয়েছে তবে রেঞ্জ ৪৬০ মিটার! এটা সম্ভব হয়েছে .৩০০ ব্ল্যাকআউট কার্টিজের কারণে।এতে হলোগ্রাফিক সাইট, লেজার এইম পয়েন্টার, ফ্ল্যাশলাইট লাগিয়ে পারফেক্ট CQB রাইফেল বানানো যাবে, ফায়াররেট ৮০০ রাউন্ড পার মিনিট।

তবে এই রাইফেলটি ২০১২ সালে বানানো হলেও এখনও ইউএস স্পেশাল ফোর্সে পুরোমাত্রায় ব্যবহার করা শুরু হয়নি।এর পিছনে মজার একটি গুটিবাজির ইতিহাস রয়েছে।সিগ সাওয়ার নামের অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে অনেকেই চিনেন, এই কোম্পানির বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় পিস্তল রয়েছে (Sig P226, P320 আমার অন্যতম ফেভারিট পিস্তল)।সিগ সাওয়ার কোম্পানি হানি ব্যাজার রাইফেলের ডেভেলপমেন্ট এর কথা শুনে তড়িঘড়ি করে তাদের MCX রাইফেলটি বাজারে আনে যা .300 ব্ল্যাকআউট এমুনিয়েশন তো বটেই, বহুল ব্যবহৃত ৫.৫৬x৪৫ এমএম ন্যাটো রাউন্ড ও ফায়ার করতে পারে।ফলে ইন্ট্রিগ্র্যালি সাপ্রেসড বৈশিষ্ট্য বাদে হানি ব্যাজারের বেশিরভাগ বৈশিষ্ট্য MPX এর ছিল।এমুনিয়েশন এর সহজলভ্যতা ও স্পেশাল ফোর্স সোলজারদের স্বাচ্ছন্দের কারণে MPX টেন্ডার জিতে নেয় এবং হানি ব্যাজারের মালিক কেভিন হেরিংটনের মুখ ব্যাজার হয়ে যায় 😂

তবে তারা দ্রুতই এর আপগ্রেড এনেছিল, MPX এর যেখানে দুইরকম বুলেটের জন্য দুই রকম ম্যাগাজিন লাগতো সেখানে হানি ব্যাজার তার ৩০ রাউন্ডের কাস্টমাইজ স্ট্যানাগ ম্যাগাজিনে দুই রকম বুলেট ধারণ করতে সক্ষম।ততদিনে ১০০ বেশি কোম্পানি .৩০০ ক্যালিবারের পলিমার কেস বুলেট বানাতে শুরু করে এবং সিভিলিয়ান মার্কেটে সেমি অটোমেটিক পার্সোনাল ডিফেন্স ওয়েপন (PDW) ছেড়ে হানি ব্যাজার বেশ জনপ্রিয়তা পায়।এর দাম জনপ্রিয় মার্কিন সিভিলিয়ান রাইফেল AR-15 থেকে সামান্য বেশি (১৮০০ থেকে ২৯০০ ডলার)।

পরবর্তীতে ইউএস মেরিনের স্পেশাল ফোর্স পরীক্ষামূলকভাবে এটি ব্যবহার শুরু করেছে।ধীরে ধীরে অন্যান্য ইউনিট CQB অপারেশনের জন্য অন্যান্য অস্ত্রের পাশাপাশি এটি বেছে নিবে।এছাড়া হেলিকপ্টার, ট্যাংক ও ফাইটার পাইলটদের পার্সোনাল ডিফেন্স ওয়েপন হিসেবে এটি দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

Like
Comment
md sarif
md sarif
9 months ago ·Translate

🔥 Dath cap বা মরনটুপি 🔥

Basidiomycetes শ্রেনির Amanita গনের ছত্রাক গুলো পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত ছত্রাক এই ছত্রাক গুলোকে এজন্য Dath cap বা মরন টুপি বা Destroying angle বা বিনাশকারী দেবদূত বলা হয়।
Amanita গনের ছত্রাকদের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রজাতিটি হল Amanita phalloides. এটি প্রধানত ইউরোপের দেশগুলিতে সবচেয়ে বেশী দেখা যায়। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোনিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন সহ পৃথিবীর বিভিন্ন অন্চলে পাওয়া যায়।
এই ছত্রাকের ফ্রুটবডি অনেকটা Agaricus এর মতো। এটির পাইলিয়াস দেখতে হালকা সবুজ বা অলিভ সবুজের মতো। এটি ৫-১৫ সেমি চওড়া হয়। স্টাইপটি সাদা রংয়ের হয়ে থাকে এর দৈর্ঘ্য সাধারণত ৮-১৫ সেমি লম্বা হয়। পাইলিয়াসের গিল থেকে স্বচ্ছ ও ডিম্বাকৃতির স্পোর সৃষ্টি হয়।
এই মাসরুমে আলফা- আমানিটা ও বিটা- আমানিটা নামক দুই ধরনের বিষ থাকে যার কারনে মুলত বিষ ক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এই মাশরুমের বিষাক্ততা এত বেশীযে ফ্রুটবডির অর্ধেক অংশও যদি খাওয়া হয় এর বিষাক্ততায় মানুষ মারা যেতে পারে। এটি খাওয়ার ৬ ঘন্টার মধ্যে বিষ ক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। প্রথমে বমি তারপরে ঘন ঘন ডায়ারিয়ার কারনে দেহের মেটাবোলিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এর ধারাবাহিকতায় লিভার ও কিডনির ক্রিয়াকলাপ বন্ধ হয়ে মানুষের মৃত্যু ঘটে।
এই মাশরুমের বিষাক্ততা এত তীব্র যে এটিকে উচ্চতাপে রান্না করে বা রোদে শুকিয়ে বা ফ্রিজিং করলেও এর বিষাক্ততা কমেনা।
ধারনা করা হয় ৫৪ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে রোমান রাজা ক্লডিয়াস ও ১৭৪০ সালে রোমান রাজা ৬ষ্ঠ চার্লস এই মাশরুমের বিষ ক্রিয়া থেকে মৃত্যুবরণ করেন।

Like
Comment
md sarif
md sarif
9 months ago ·Translate

আজব তামাশা করা হচ্ছে ডাঃ জাফর উল্লাহকে নিয়ে বিশেষ করে তরুন সমাজে। বলা হচ্ছে ডাঃ জাফর উল্লাহ নাকি উন্মাদ তাঁর পেন্টের চেইন খোলা,মুখ দিয়ে থ ুথু পড়ে। বালক জানলে না দেশের আসল গল্পটা কি? কারা দেশের আসল হিরো আর কারা ভিলেন। দুর্নিতীবাজ অল্প শিক্ষিত অর্ধশিক্ষিত,অশিক্ষিত নেতা,এমপি আর মন্ত্রিদের চামচামি করতে গিয়ে নিজের দেশে ইতিহাস চর্চা ভ‚লে যেওনা। আজকে যারা ট্রল করছ ডাঃ ডাক্তার জাফর উল্লাহকে তারাই আবার মাথায় তুলে নাচ করছ ড. জাফর ইকবালকে নিয়ে। দেশের ইতিহাসে গল্প বলা এই ড.জাফর ইকবালরা দেশের ইতিহাস সৃষ্টি করেনি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ডাঃ জাফর উল্লাহরা। ইকবালরা তোমাদের ইতিহাস জানতে দেয় না ওঁরা ইতিহাসের চিত্রনাট্য নতুন করে সাজিয়ে তোমাদের গল্প শোনায়। যে গল্পবাজরা যাদের জীবন নিয়ে গল্প লেখা শিখেছে সেই সাহসী বীরেরা আজ উপেক্ষিত। উপহাসের পাত্র হচ্ছে। ট্রল করা হচ্ছে তাঁদের।
১৯৭১ সালে যখন মুক্তিযুদ্ধ শুরু হল, পাকিস্থানীদের নির্মম অত্যাচারের খবর শোনে লন্ডনের হাইড পার্কে গর্জে উঠেছিল অনেক বাঙ্গালী তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ডাঃ জাফর উল্লাহ। তখন তিনি এফআরসিএস পরীক্ষার্র্থী মাত্র এক মাস পর ছিল এফআরসিএস ফাইনাল পরীক্ষা । সেদিন হাইড পার্কে তাঁর সাথে ছিলেন আর একজন ডাক্তার তখন তাঁরা তাৎক্ষনিক পাকিস্তানী পাসপোর্ট ছিড়ে আগুন দিয়ে জ¦ালিয়ে দিয়ে ছিলেন। নিজেদেরকে পরিণত করলেন রাষ্ট্রবিহীন নাগরিকে। পাড়ি জমান ভারতে উদ্দেশ্য ছিল কোলকাতা হয়ে বাংলাদেশে গিয়ে মুক্তি যোদ্ধে অংশ নেয়া। জীবনের অনেক ঝুকি নিয়ে সফল হয়েছিলেন তাঁরা। এব্যাপারে বিস্তারীত জানা যায় জাহানারা ইমামের একত্তরের দিনগুলি বইটিতে।
করোনা একটি বৈশ্বিক মহমারী প্রতিটা দেশে হেল্থ ফিল্ডে একজন নার্সও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পুরা বিশ্ব একটি ভয়ংতর ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তৃতীয় বিশ্বের একটি জনবহুল দেশ বাংলাদেশ । যেখানে মহামারী একবার তার মাত্রা অতিক্রম করে ফেললে দেশের জনগোষ্ঠী রক্ষা করা দুষ্কর হয়ে পড়বে। সেখানে একজন ডাক্তার,বিজ্ঞানী,গবেষককে বার বার উপেক্ষিত করা হচ্ছে। নিজের দেশে করোনার কিট আবিস্কার সেতো আমাদের সৌভাগ্যের ব্যাপার। কিন্তুু রাজনীতি হচ্ছে একজন আবিস্কারককে নিয়ে। একজন দেশীয় বিজ্ঞানীকে নিয়ে। তাঁর গোড়ায় কারা ? তারা রাজনৈতিক লুঠেরা যারা আজ অসহায় গরীব মানুষের ত্রাণের চাল চুরি করছে, ধানকাটার নামে অসহায় কৃষকের ক্ষেতে গিয়ে ঘাম ঝড়া কৃষকদের সার্কাসের কমেডিয়ান বানি

Like
Comment
md sarif
md sarif
9 months ago ·Translate

#বেচে_আছেন_কিম_জং_উন

হাজারো জল্পনা কল্পনা। ২১ দিনের অপেক্ষার পরে অবশেষে নিশ্চিত হওয়া গেল যে কাক্কু বেচে আছেন 🤪

ঘটনার শুরু ১৫ এপ্রিল থেকে। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন তার দাদা কিম সং দি সেকেন্ড এর মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন। এরপরেই ছড়িয়ে পরে গুজব। প্রথম শুরু করে, দক্ষিণ কোরিয়ার পত্রিকা ডেইলি এনকে। তাদের মতে কিম অনেক বড় হার্ট সার্জারির মাঝে দিয়ে গেছে৷ আমেরিকান গোয়েন্দা বাহিনী তা নিশ্চিত ও করে। এরপরেই সারা ইন্টারনেট জুড়েই কিমের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। শুধু তাই নয়, তার বোন কিম ইয়ো জং কে ভবিষ্যৎ প্রেসিডেন্ট হিসেবেও ধরে নিয়েছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু তা আর হয় নি, আজ সকালেই কিমকে দেখা গেছে রাজধাণী থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে সুঞ্চন শহরে। যেখানে তিনি একটি সার কারখানার উদ্বোধন করছিলেন। সাথে আর কেউ নয়, আছে কিম ইয়ো জং৷ ৩৬ বছর বয়সের এই স্বৈরশাসক আসলে শারীরিক ভাবে অসুস্থ কিনা তা এই ছবিতে বোঝা সম্ভব নয়। তবে কাক্কু যে বেচে আছেন, সে সম্পর্কে পুরোপুরি নিশ্চিত।
#smn

সূত্রঃ ভয়েজ অব আমেরিকা।

Like
Comment
md sarif
md sarif
9 months ago ·Translate

এখন পর্যন্ত সারাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৭৪১ জন পুলিশ সদস্যকে শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৫৬ জনই ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি)।

আজ শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন পুলিশের ৭৪১ সদস্য। এদের মধ্যে ৩৫৬ জনই ডিএমপির। এ ছাড়া, কোয়ারেন্টিনে আছেন এক হাজার ২৫০ জন ও আইসোলেশনে আছেন ১৭৪ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫৭ জন এবং মারা গেছেন পাঁচ জন।

সর্বশেষ শনিবার (২ মে) সুলতানুল আরেফিন (৪৪) নামে পুলিশের একজন সাব-ইন্সপেক্টর মারা যান। তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম) পশ্চিম বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি জামালপুরে

©The Daily Star, Bangla Tribune.

Like
Comment
Load more posts

Unfriend

Are you sure you want to unfriend?

Report this User

Important!

Are you sure that you want to remove this member from your family?

Crop your avatar

avatar

Edit Offer

Sell new product

Please describe your product.